ই নামজারি খতিয়ান অনুসন্ধান মোবাইল দিয়ে

ই নামজারি খতিয়ান অনুসন্ধান

নামজারি খতিয়ান যাচাই করতে হলে ভূমি মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট-এ যেতে হবে এবং সেখানে থাকা নামজারি খতিয়ান অনুসন্ধান অপশন-এ আপনার খতিয়ান নাম্বার দিয়ে অথবা মালিকের নাম এবং দাগ নং দিয়ে সার্চ করলে নামজারি খতিয়ানটির তথ্য দেখতে পারবেন।

একটা জমি ক্রয় করার পর প্রথমেই সেই জমি আমাদের নামে রেজিস্টার করতে হয় এবং নামজারি খতিয়ান করার মাধ্যমে আমরা বুজতে পারি যে উক্ত জমির দাগ নাম্বারটি আমাদের নামে রেকর্ড হয়েছে কি না। 

কিন্তু অনেক সময় আমদের নামজারি খতিয়ান হাঁড়িয়ে গেলে কিংবা নামজারি খতিয়ান তৈরি হয়ে আসতে দেরি হলে তখন আমাদের অন্য কোন উপায়ে নামজারি খতিয়ান অনুসন্ধান করতে হয়। 

তাই আজকে আমরা দেখব কিভাবে অনলাইনে নামজারি খতিয়ান চেক করতে হয়। আর জন্য অবশ্যই আপনার খতিয়ানের নাম্বার অথবা মালিকের নাম এবং দাগ নাম্বার জানা থাকা লাগবে। 

নামজারি খতিয়ান চেক করতে যা প্রয়োজন হবে

নামজারি খতিয়ান চেক করতে হলে আপনার কিছু তথ্য জানা থাকা লাগবে। অন্যতায় নামজারি খতিয়ান অনলাইন-এ যাচাই করতে পারবেন না।

 যে তথ্য গুলো জানা থাকা লাগবেঃ 

  • বিভাগ – জেলা – উপজেলা – মৌজা।  
  • নামজারি খতিয়ান নাম্বার।
  • মালিকের নাম।
  • দাগ নাম্বার। 

এই তথ্য গুলো থাকলেই খুব সহজে মাত্র ৫ মিনিটে গড়ে বসেই নামজারি খতিয়ান যাচাই করতে পারবেন।

তবে হ্যাঁ আপনার নামজারি খতিয়ান যদি ইতিপূর্বে অনলাইন করা না হয়ে থাকে তাহলে আপনি কোন ভাবেই নামজারি খতিয়ান অনলাইন-এ যাচাই করতে পারবেন না। 

নামজারি খতিয়ান অনুসন্ধান করার নিয়ম

আপনার নামজারি খতিয়ান যদি অনলাইন হয়ে থাকে তাহলে আপনি আমাদের এই আর্টিকেল পড়ে উপকৃত হবেন আশা করছি। 

নামজারি খতিয়ান যাচাই করার জন্য আমাদের দেখানো ধাপে ধাপে অনুস্মরণ করুন।

ধাপ ১– বাংলাদেশ ভূমি মন্ত্রণালয়ের অফিচিয়াল ওয়েবসাইট https://eporcha.gov.bd/ তে প্রবেশ করুন। 

সেখান মোট ৫ টি অপশন দেখতে পাবেন। আমরা যেহেতু নামজারি খতিয়ান অনুসন্ধান করব তাই নামজারি খতিয়ান অপশনটি বাছাই করলাম। 

বুজতে সমস্যা হলে ছবি দেখুন।

ধাপ ২– দ্বিতীয় ধাপে আপনার বিভাগ বাছাই করতে হবে। আমরা সিলেট বাছাই করলাম আপনি আপনার বিভাগ বাছাই করবেন।

ধাপ ৩– এখানে আপনার জেলা বাছাই করতে হবে। উধাহারনের জন্য আমরা হবিগঞ্জ জেলা বেছে নিলাম। 

ধাপ ৪– তারপর আপনার উপজেলা/থানা বাছাই করা লাগবে। উধাহারনের জন্য আমরা নবিগঞ্জ বাছাই করছি। 

ধাপ ৫– আপনার মৌজা অথবা এলাকা বাছাই করুন। অনেকে এলাকা বাছাই করতে ভুল করেন। আপনার মৌজার নাম নিশ্চিত হয়ে নিন তার পরে চেক করুন।

ধাপ ৬– এই ধাপে আপনার নামজারি খতিয়ান নাম্বার বসিয়ে “খুজুন” লিখার উপরে ক্লিক করলেই দেখতে পারবেন নামজারি খতিয়ানটি কার নামে আছে। খতিয়ান নাম্বার দিয়ে নামজারি খতিয়ান যাচাই করতে না পারলে মালিকের নাম এবং দাগ নাম্বার দিয়ে চেষ্টা করুন। 

ধাপ ৭– আপনি যদি শুধু মাত্র খতিয়ান নাম্বার দিয়ে যাচাই করতে না পারেন তাহলে অধিকতর অনুসন্ধান বাটনে ক্লিক করুন সেখান জমির মালিকের নাম এবং দাগ নাম্বার দিন। তাহলেই আপনার কাঙ্খিত নামজারি খতিয়ানের তথ্য দেখতে পারবেন। 

আবারও বলছি ইতি মধ্যে যদি আপনার নামজারি খতিয়ান অনলাইন করা না হয়ে থাকে তাহলে কোন ভাবেই অনলাইনে অনুসন্ধান করা সম্বব নয়। একেত্রে আপনার জেলা ভূমি মন্ত্রণালয়ের কার্যালয়ে যেতে হবে এবং সেখান থেকে আপনার নামজারি খতিয়ানটি অনুসন্ধান করতে পারেন। 

নামজারি খতিয়ান যাচাই 

আপনি নিজে যদি মোবাইল দিয়ে নামজারি খতিয়ান অনুসন্ধান করতে পারেন তাহলে অন্য কাউকে দিয়ে করাতে পারেন কিন্তু তার জন্য যদি সে লোক টাকা দাবি করে তাহলে থাকে কোন টাকা প্রধান করবেন না। 

আপনার নামজারি খতিয়ান যদি ইতি মধ্যে অনলাইন হয়ে থাকার পরও মোবাইল দিয়ে নিজে অনুসন্ধান করতে না পারেন অথবা অন্য কাউকে দিয়েও অনুসন্ধান করতে না পারেন তাহলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন। আমাদের সাতে যোগাযোগ করার জন্য কমেন্ট করতে পারেন অথবা আমাদের Contact Us পেজ থেকে ফর্ম ফিলাপ করে submit করতে পারেন। 

আর এস খতিয়ান অনুসন্ধান করার নতুন নিয়ম ২০২৪

আর এস খতিয়ান অনুসন্ধান

একটা জমি কিংবা বাড়ি-ঘড়ের যত গুলো কাগজ থাকে তার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি হলো খতিয়ান/পর্চা আর সেই খতিয়ান অনুসন্ধান করতে গেলে আমাদের পরতে হয় বিভিন্ন জামেলায়, তবে এখন আমরা চাইলে ঘড়ে বসে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে মাত্র ৫ মিনিটে আর এস খতিয়ান অনুসন্ধান করার পাশাপাশি অন্য সকল খতিয়ান অনুসন্ধান করতে পারব এবং সেটা ডাউনলোড করে বিভিন্ন কাজে ব্যাবহার করতে পারব। 

আজকে আমরা জানব কিভাবে আর এস খতিয়ান অনুসন্ধান করতে হয় এবং খতিয়ান অনুসন্ধান করতে কি কি প্রয়োজন হয়। তু আপনি যদি ঘড়ে বসে সঠিক ভাবে আর এস খতিয়ান অনুসন্ধান কিংবা খতিয়ান/পর্চা অনুসন্ধান করতে চান তাহলে আমাদের এই পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন। 

www.land.gov bd আর এস খতিয়ান অনুসন্ধান করার জন্য কি কি কাগজপত্র প্রয়োজন?

আমরা খুব সহজেই বাংলাদেশ ভূমি মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট থেকে অল্প কিছু তথ্য দিয়ে আর এস খতিয়ান অনুসন্ধান করতে পারি। 

তার জন্য প্রয়োজন হবে আপনার হাঁড়িয়ে যাওয়া কিংবা নষ্ট হয়ে যাওয়া খতিয়ানটির খতিয়ান নাম্বার এবং জমির দাগ নাম্বার, জমির মালিকের নাম। 

আরও কিছু সাধারণ তথ্য প্রয়োজন হবে তা হলোঃ  

  • খতিয়ান নাম্বার
  • দাগ নাম্বার
  • জমির মালিকের নাম।
  • জমির ঠিকানা। 
  • ভিবাগ।
  • জিলা।
  • উপজেলা।
  • খতিয়ানের ধরন।
  • মৌজা।

এখানে দেওয়া তথ্য গুলো দিয়ে আমরা খুব সহজেই খতিয়ান অনুসন্ধান করতে পারব। 

www.land.gov bd আর এস খতিয়ান অনুসন্ধান করার সহজ নিয়ম

স্টেপ ১- আর এস খতিয়ান অনুসন্ধান করার জন্য আমরা সর্বপ্রথম বাংলাদেশ ভূমি মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট-এ যাব, তারপর সেখান থেকে সার্ভে খতিয়ান অপশন-এ ক্লিক করলে খতিয়ান অনুসন্ধান করার ফর্ম দেখতে পারবেন। 

স্টেপ ২- এখান থেকে আপনার বিভাগ নির্বাচন করুন। আপনাদের দেখানুর জন্য আমি সিলেট বিভাগ নির্বাচন করলাম। 

স্টেপ ৩- আপনার জেলা নির্বাচন করুন। মনে রাখবেন আপনার জমি যেই বিভাগ বা জেলা তে আছে সেটাই নির্বাচন করতে হবে। তু আমি নির্বাচন করলাম হবিগঞ্জ। 

স্টেপ ৪- তারপর আপনার উপজেলা বাছাই করুন। এখানে প্রধান করা সকল তথ্য শতবাগ সঠিক না হলে আপনি আর এস খতিয়ান দেখতে পারবেন না। আমি নবিগঞ্জ বাছাই করছি। 

স্টেপ ৫- খতিয়ানের ধরন এই অপশনটি খুবি গুরুত্বপূর্ণ এখানে আপনি যেই ধরনের পর্চা অনুসন্ধান করতে চান সেটা নির্বাচন করুন। তবে হ্যাঁ এখান থেকে আপনি যে কোন ধরনের পর্চা অনুসন্ধান করতে পারবেন। 

তু আমরা যেহেতু আর এস খতিয়ান অনুসন্ধান করার নিয়ম জানতে ছাচ্ছি তাই আমি আর এস নির্বাচন করলাম। আপনি অন্য কোন খতিয়ান/পর্চা অনুসন্ধান করতে চাইলে সেটা নির্বাচন করুন।

স্টেপ ৬- আপনার খতিয়ানের মৌজা নির্বাচন করুন। আমরা অনেক সময় সঠিক মৌজা নির্বাচন না করার কারণে খতিয়ান অনুসন্ধান করতে পারিনা। আমি পাঞ্জারাই নির্বাচন করলাম।

স্টেপ ৭- এখন প্রয়োজন হবে খতিয়ান নাম্বার, আপনার জমির খতিয়ান নাম্বারটি খতিয়ান নং-এ বসান তারপর খুজুন “বাটনে” ক্লিক করুন। তারপরেই আপনার খতিয়ানের তথ্য দেখতে পারবেন। আমরা যেহেতু আর এস খতিয়ান অনুসন্ধান করেছি তাই আমাদের আর এস খতিয়ানের তথ্য দেখাচ্ছে। 

আপনি অন্য কোন খতিয়ান/পর্চা অনুসন্ধান করে থাকলে সেটার তথ্য দেখতে পারবেন। তবে হ্যাঁ এখানে শুধু আপনার যাচাই ক্রিত পর্চার আন্ডারে যেই দাগ নাম্বার আছে সেই দাগ নাম্বার গুলো দেখতে পারবেন এবং জমির মালিকের নাম দেখতে পারবেন। 

এখন আপনি যদি পর্চাটি ডাউনলোড করতে চান অথবা আপনার খতিয়ানটি যদি অনলাইনে না থাকে তাহলে সেটা অনলাইন করার জন্য আবেদন করতে চান তাহলে নিছের অংশটি অনুস্মরণ করুন।

জমির খতিয়ান ডাউনলোড করার সহজ নিয়ম

আপনি যদি উক্ত খতিয়ান ডাউনলোড করে বিভিন্ন কাজে ব্যাবহার করতে চান কিংবা আপনার পর্চা অনলাইন করতে চান তাহলে আপনার আরও কিছু তথ্য প্রয়োজন হবে এবং অল্প কিছু টাকা প্রধান করতে হবে। তবে খতিয়ান ডাউনলোড এবং অনলাইন করার জন্য আবেদন দুটিই একটি রকম। 

অল্প কিছু তথ্য এবং টাকা প্রধান করে আপনি চাইলে সাথে সাথে জমির খতিয়ান ডাউনলোড করতে পারবেন এবং পর্চা অনলাইনে না থাকলে আবেদন করার ১০ দিনের মধ্যে খতিয়ানটি ডাউনলোড করতে পারবেন এবং ডাকযোগের মাধ্যমে ডেলিভারি নিতে পারবেন।

জমির খতিয়ান ডাউনলোড করতে যেসকল তথ্য প্রয়োজনঃ

  • জাতীয় পরিচয়পত্র নং।
  • জন্ম তারিখ।
  • মোবাইল নম্বর।
  • নাম (ইংরেজি)
  • ইমেইল।
  • ঠিকানা।

এখানে দেওয়া সকল তথ্য অবশ্যই জমির মালিকের হতে হবে অন্য কোন বেক্তির তথ্য দিয়ে পর্চা ডাউনলোড করা যাবেনা এমনকি পর্চা অনলাইন করার জন্য আবেদন করাও যাবেনা।

জমির খতিয়ান ডাউনলোড করার জন্য আপনার বিভাগজেলাউপজেলাখতিয়ানের ধরনমৌজা এবং খতিয়ান নং দেওয়ার পর “খুজুন” বাটনে ক্লিক করার পর “আবেদন করুন” বাটন আসলে সেখানে ক্লিক করার পর আপনারা এই তথ্য গুলো দেওয়ার অপশন পাবেন।

স্টেপ ১– প্রথম অংশে জমির মালিকের জাতীয় পরিচয়পত্র নংজন্ম তারিখ এবং মোবাইল নম্বর দিয়ে “যাচাই করুন” বাটনে ক্লিক করে তথ্য যাচাই করতে হবে। আপনার তথ্য সঠিক হলে পরবর্তী স্টেপ-এ যান এবং তথ্য সঠিক না হলে ডাউনলোড কিংবা আবেদন কোনটাই করতে পারবেন না। 

স্টেপ ২- দ্বিতীয় অংশে আপনার নাম দিবেন ইংলিশেঠিকানা দিবেন এবং আপনার যদি ইমেইল থাকে তাহলে ইমেইল দিতে পারেন তবে না দিলেও চলবে।

স্টেপ ৩– এখানে আপনার অফিস কাউন্টার অথবা ডাকযোগে নির্বাচন করতে হবে আপনি যদি অফিস কাউন্টার-এ ডেলিভারি নিতে চান তাহলে এটা নির্বাচন করুন অথবা ডাকযোগে ডেলিভারি নিতে চাইলে এটা ডাকযোগে নির্বাচন করুন। 

স্টেপ ৪- একদম শেষে আপনাকে ১০০ টাকা ফী প্রধান করতে হবে। ফী প্রধান করার জন্য কয়েকটি ফি পরিশোধের মাধ্যম পাবেন বিকাশ, নগদ, রকেট, উপায় এর যে কোন একটা দিয়ে খুব সহজেই ফী প্রধান করতে পারবেন। 

ফী প্রধান করার জন্য “পরবর্তী ধাপ (ফী পরিশোধ)” বাটনে ক্লিক করুন। ফী প্রধান করা সম্পন্ন হলেই আপনার খতিয়ানের সার্টিফাইড কপি ডাউনলোড করতে পারবেন এবং অনলাইনে না থাকলে ১০ দিনের মধ্যে ডেলিভারি পেয়ে যাবেন। 

আমাদের কাছে অরিজিনাল কোন খতিয়ান কিংবা পর্চা না থাকায় আমরা আর সামনে আগাতে পারবনা। আশা করছি পরবর্তী ধাপ গুলো আপনারা খুব সহজে বুজতে পারবেন। 

আপনার কাছে সকল অরিজিনাল তথ্য থাকার পরও যদি কোন কারণে খতিয়ান/পর্চা অনুসন্ধান করতে না পারেন কিংবা আর এস খতিয়ান অনুসন্ধান করতে না পারেন তাহলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। 

আমরা আপনার খতিয়ান ও দাগের তথ্য অনুসন্ধান করতে সাহায্য করব। আমাদের সাথে যোগাযোগ করার জন্য কমেন্ট করুন অথবা Contact ফর্ম ফিলাপ করুন।

আর এস খতিয়ান চেক করার নিয়ম

আর এস খতিয়ান চেক করার জন্য আপনার প্রয়োজন হবে জমির স্থায়ী ঠিকানা এবং আর এস খতিয়ান নাম্বার অথবা দাগ নাম্বার, অথবা মালিকানা নাম।
আর এস খতিয়ান চেক করার জন্য প্রয়োজন হলোঃ
জমির স্থানের ঠিকানা
আর এস খতিয়ান নাম্বার – দাগ নাম্বার – মালিকানা নাম।

এই তথ্য গুলো দিয়ে eporcha gov bd ওয়েবসাইট থেকে অথবা eKhatian মোবাইল অ্যাপ দিয়ে সহজেই আর এস খতিয়ান অনলাইন চেক করতে পারবেন। Eporcha gov bd ওয়েবসাইটে আর এস খতিয়ান অনলাইন চেক

ভূমি সেবা আর এস খতিয়ান চেক

ভূমি সেবা আর এস খতিয়ান চেক করার জন্য আপনি প্রথমে আর এস খতিয়ান এর যেকোন একটি তথ্য এবং পূর্ণ ঠিকানা সংগ্রহ করুন, তারপর Eporcha Gov BD ওয়েবসাইট অথবা eKhatian মোবাইল অ্যাপ দিয়ে একি নিয়মে ভূমি সেবা আর এস খতিয়ান চেক করতে পারবেন।

আর এস খতিয়ান অনলাইন চেক

আর এস খতিয়ান অনলাইন চেক করতে হলে যেতে হবে ভূমি মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে অথবা মোবাইল অ্যাপে, সেখানে আপনার জমির ঠিকানা এবং আর খতিয়ানএর যেকোন একটি তথ্য দিয়ে সহজেই আর এস খতিয়ান অনলাইন চেক করতে পারবেন।

শেষ কথাঃ

উক্ত পদ্ধতিতে আর এস খতিয়ান অনুসন্ধান করে জমির খতিয়ান ডাউনলোড করতে পারলেও এই সার্টিফাইড কপি সকল কাজে ব্যাবহার করতে পারবেন না। জমি ক্রয় বিক্রয় কিংবা এই ধরনের অতি গুরুত্বপূর্ণ কাজ গুলো করার জন্য নিশ্চয়ই আপনার অরিজিনাল পর্চা প্রয়োজন হবে। 

আর অরিজিনাল খতিয়ান/পর্চা অনুসন্ধান শুধু মাত্র আপনার জেলা ভূমি মন্ত্রণালয়ের অফিসেই করতে পারবেন এবং তাদের থেকে অরিজিনাল খতিয়ান/পর্চা সংগ্রহ করে সকল প্রকার কাজে ব্যাবহার করতে পারবেন।